আসসালামু আলাইকুম

SSC পরিক্ষার্থীরা সুন্দরভাবে পরিক্ষা দিন এর জন্য আমি দোয়া করছি। সেই সাথে আমার ব্লগে ভিজিট করার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ ।

Jan 10, 2014

জেনে নিন প্রাণীজগতের ২৫ টি বুদ্ধিমান প্রাণীর কথা


আপনি কি জানেন প্রাণীজগতের সব চেয়ে বুদ্ধিমান প্রানী কারা? প্রাণীজগতে বিভিন্ন প্রাণীর মাঝে রয়েছে বুদ্ধিমত্তার ভিত্তিতে নানান স্থর। আমরা আজ আপনাদের জানাবো ২৫ টি বুদ্ধিমান প্রাণীর কথা।

১ । স্কুইড’স

অমেরূদণ্ডী প্রাণীদের মাঝে স্কুইড’স হচ্ছে সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী, এরা সাগরের গভীরে বাস করে, সেখানেই চরে বেড়ায় খাবার সংগ্রহ করে। এদের মস্তিষ্কের গঠন অন্যান্য অমেরূদণ্ডী প্রাণীদের থেকে আলাদা। নিজেদের প্রয়োজনে স্কুইড’স তাদের খাবার সংগ্রহের কৌশল পরিবর্তন করতে পারে, এবং গভীর জলে প্রাকৃতিক নানান পরিবর্তনের সাথে এরা খাপ খাইয়ে যেতে পারে। তাই এদের অবস্থান ২৫ তম স্থানে।

২ । মাকড়সা


মাকড়শা’কে ২৪ তম অবস্থান দেয়া হয়েছে কারন, এরা ক্ষুদ্র তম প্রাণীদের মাঝে নিজেদের বুদ্ধিমত্তা প্রয়োগ করে হাজার বছর ধরে নিজেদের বিবর্তন অব্যাহত রেখে পৃথিবীতে টিকে আছে। এরা নিজেদের খাবার সংগ্রহে বিশেষ বিশেষ কৌশল ব্যাবহার করে।

৩ । পিঁপড়া

প্রাণীজগতে ক্ষুদ্র প্রাণী পিঁপড়া নিজেদের সামগ্রিক অর্থাৎ ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসে টিকিয়ে রেখেছে কোটি কোটি বছর ধরে, এরা নিজেদের এন্টিনা ব্যাবহার করে অগ্রিম সংকেত সংগ্রহ করার পদ্ধতি আবিস্কার করেছে। এবং দশে মিলি করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ পন্থা কাজে লাগিয়ে বিশাল কাজ এক সাথে সহজে করার দক্ষতা দেখায়। পিঁপড়া রয়েছে ২৩ তম অবস্থানে।

৪ । বেবুন

বুদ্ধিমত্তার দিক দিয়ে বেবুনের অবস্থান ২২ তম স্থানে। বেবুন নিজেদের মাঝে একটি সুন্দর সামাজিক সম্পর্ক তৈরি করার ক্ষমতা রাখে একই সাথে বেবুন অনেকটা শিল্পাঞ্জি এবং ওরাং ওটা এর কাছা কাছি অবস্থানে রয়েছে। এরা কোন কিছু একবার দেখে অনুকরণ করার চেষ্টা করে।

৫ । সি লায়ন

গবেষণায় দেখা গেছে সি লায়ন বা সামুদ্রিক সিল লজিক নিয়ে ভাবতে পারে। এরা বুঝতে পারে এ = বি , বি=সি এবং এ=সি এর সম্পর্ক! ফলে এদের অবস্থান ২১’এ।

৬ । ওরাং ওটান

শিল্পাঞ্জির মতোই ওরাং ওটার কিছু বুদ্ধি দীপ্ত ক্ষমতা আছে যেমন, এরা কাঠ দিয়ে ফলে আঘাত করে খাবার সংগ্রহ করার কৌশল জানে। একই সাথে তারা জানে প্রকৃতির পরিবর্তনের সাথে সাথে নিজেদের কিভাবে খাপ খাওয়াতে হবে। এরা অনুকরণ করতেও অনেক পটু। ফলে এসব বুদ্ধি দীপ্ত আচরণের জন্য ওরাং ওটান পাচ্ছে ২০ তম অবস্থান।

৭ । কবুতর

আমরা সবাই জানি কবুতর এক সময় রাজা বাদশা’রা যুদ্ধ ক্ষেত্রে এবং নিজেদের মাঝে গোপন চিঠি আদান প্রদান করতে ব্যাবহার করতেন। ফলে কবুতরের বোঝার ক্ষমতা রয়েছে কোন বস্তু কথাও রেখে আসার বিষয়ে। এছারা কবুতর মালিক এবং নিজের বাসা অনেক দূর থেকেও চিনে ফিরে আসতে পারে। কবুতরের এই ক্ষমতার কারনে এদের অবস্থান ১৯ তম।

৮ । কাক

কাক আমরা সবাই চিনি, এটি আমাদের সবার পরিচিত একটি পাখি। কবুতরের পরে কাঁক পাখি সমাজে দ্বিতীয় বুদ্ধিমান প্রাণী। এরা জানে হিসেব করতে যেমন কোন খাবার নানান প্রতিকূলতা পেড়িয়ে সহজ পথে সংগ্রহ করা যাবে। ফলে এদের অবস্থান ১৮ তে।

৯ । ভেড়া

অনেক প্রাণীর মাঝে ভেড়াকে মনে করা হয় এদের মস্তিষ্ক অত্যন্ত শক্তিশালী, এরা অনেক কিছুই মনে রাখতে পারে কোন কোন ক্ষেত্রে এরা মানুষের চেয়েও বেশি সৃতি ধারন করতে পারে। তাই এদের অবস্থান ১৭তে।

১০ । র্যাকুন

জদিও র্যাকুন আমাদের দেশে সেভাবে পরিচিত না। এরা অমেরিকার ভল্লুকজাতীয় প্রাণিবিশেষ। গবেষণায় দেখা গেছে র্যাকুন নিজেদের মাঝে বিশেষ সামাজিক যোগাযোগ রক্ষা করতে পারে একই সাথে এরা সমস্যায় পরলে বুদ্ধি করে তার থেকে বাঁচতে নানান কৌশল প্রয়োগ করতে পারে। এরা ১৬ তম অবস্থানে রয়েছে।

১১ । ঘোড়া

ঘোড়া যুগ যুগ ধরে মানব সভ্যতার প্রারম্ভ থেকে মানুষের যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে ব্যাবহার হয়ে আসছে। ঘোড়া মানুষের নির্দেশ খুব দ্রুত বুঝতে পারে এমনকি দ্রুত গতিতে ছুটার সময়ও তারা মানুষের দেয়া যেকোনো নির্দেশ পালন করতে ভুল করেনা। ফলে ঘোরার অবস্থান ১৫ তে।

১২ । রীস্যাস বানর

এরা আমাদের অতি পরিচিত বানর ভারত বাংলাদেশে এদের প্রচুর দেখা যায়। এরা অত্যন্ত সামাজিক এবং প্ল্যান করে অন্যদের আক্রমণ করতে এরা খুবি পটু। এদের অবস্থান ১৪তে।

১৩ । বাজপাখি

বাজপাখি আমরা সবাই চিনি দূর আকাশে কিংবা বিশাল গাছের ডালে এদের অনেক সময় দেখা যায়। এরা আকাশ থেকে সূক্ষ্ম বিচার বিশ্লেষণ করে টার্গেট নির্দিষ্ট করতে পারে। ফলে এদের অবস্থান ১৩ তে।

১৪ । ইঁদুর

ইঁদুর বাংলাদেশের অলিতে গলিতে পাওয়া যায়। এরা অত্যন্ত বুদ্ধিমান মেরুদণ্ডী প্রাণী। এদের দীর্ঘ স্মরণ শক্তি রয়েছে এবং এরা অপ্রতিকুল পরিবেশেও নিজেদের বংশ বিস্তার ঘটাতে পারে। ইঁদুরের অবস্থান ১২ তে।

১৫ । পেঁচা

প্রাগ
ঐতিহাসিক যুগ থেকেই পেঁচাকে ধরা হত বুদ্ধিমান প্রাণী হিসেবে। এদের গ্রান শক্তি ব্যাবহার করে এরা মাটির ১ ফুট নিচে অবস্থান করা ইঁদুর কিংবা শিকার ধরে নিতে পারে। এদের নিশানা নির্ভুল। ফলে এদের অবস্থান ১১ তে।

১৬ । বিড়াল
?
বিড়াল মানুষের সাথে বসবাস করছে হাজার বছর ধরে। এরা মানুষের নানান উপকারেও লাগে। শিকারের জন্য বিড়ালের রয়েছে বিশেষ দক্ষতা। এরা শিকারের জন্য নতুন নতুন কৌশল আয়ত্ত করতে পারে। ফলে এরা আছে ১০ তম স্থানে।

১৭ । কাঠবিড়াল

এরা দ্রুত চিন্তা করতে পারে এবং ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে খাবার সংগ্রহ করতে জানে একই সাথে ওই সব খাবার কথায় রেখেছে দীর্ঘদিন পরও তা তাদের স্মরণে রাখতে পারে। ফলে কাঠবিড়াল রয়েছে বুদ্ধি তালিকায় ৯ তম স্থানে।

১৮ । হাতি

অন্যান্য সকল প্রাণী থেকে হাতির রয়েছে বিশাল আকারের মস্তিষ্ক, হাতির মস্তিষ্ক বড় তার অর্থ তার বুদ্ধি বেশি তা মটেই নয় তবে হাতি সত্যি সত্যি অন্যান্য প্রাণী থেকে অনেক বেশি বুদ্ধি ধারন করেন। হাতিরা নিজেদের মাঝে বিশেষ যোগাযোগ রক্ষা করে একই সাথে তারা রাস্তা এবং শত্রু দুইটাই অনেক বছর ধরে মনে রাখতে পারে ফলে তাদের অবস্থান ৮।

১৯ । অক্টোপাস

প্রাণীদের মধ্যে অক্টোপাস সবচেয়ে বুদ্ধিমান এবং স্মার্ট। তারা ক্ষণস্থায়ী এবং দীর্ঘস্থায়ী দু ধরনের স্মৃতি ধারণ করে রাখতে পারে। তারা কাঁকড়ার খোলস ছাড়িয়ে তাদের মাংস খেয়ে উদরপূর্তি করতে পারে। এরা সপ্তম অবস্থানে রয়েছে।

২০ । কুকুর

কুকুর এমন একটি প্রাণী প্রাগ ঐতিহাসিক যুগ থেকে কুকুর মানুষের বন্ধু হিসেবে ব্যাবহার হচ্ছে। এরা মানুষের সাথে শিকারে যায় এবং মানুশকে নানান কাজে সাহায্য করে। এদের সৃতি শক্তি অত্যন্ত মজবুত। কুকুরের অবস্থান ৬ তম স্থানে।

২১ । নীল তিমি

নীল তিমি জলে বাস করলেও মাচ নয় এরা বাচ্চা প্রসব করে এবং তাদের স্থন পান করায়! এরা একে অপরের সাথে সুন্দর যোগাযোগ রক্ষা করতে পারে এবং একের বিপদে অন্য এগিয়ে আসে ফলে এদের অবস্থান পাঁচে।

২২ । টিয়া পাখি

টিয়া পাখি অনেক বুদ্ধিমান একটি পাখি এরা মানুশের গলার স্বর নকল করতে পারে। এছারা এদের রয়েছে অসাধারণ সৃতি মনে রাখার ক্ষমতা। বুদ্ধির স্কেলে এরা চার তম স্থানে।

২৩ । ডলফিন

ডলফিনের রয়েছে বিশেষ যোগাযোগ দক্ষতা। এরা দেখিয়ে দেয়া খেলা অনুকরণ করতে পারে ফলে এদের দিয়ে অনেক সময় সার্কাস দেখানো হয়। বুদ্ধির স্কেলে ডলফিনের অবস্থান তিনে।

২৪ । শূকর

শূকর শব্দ এবং শব্দগুচ্ছ মনে রাখতে পারে। এমন কি এক বছর আগে শোনা শব্দও মনের রাখতে পারে অনায়াসে। শূকরছানাকে যখন তার মা শিক্ষা দেয় তখন তারা একজনের ভুল দেখে আরেকজন শিক্ষা নেয়।
আশ্চর্যের বিষয়, তিন বছরের শিশুর জন্য যে ভিডিও গেইম জটিল সে গেইম শূকরছানারা খেলতে পারে। ফলে শূকর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ।

২৫ । শিম্পাঞ্জি

শিম্পাঞ্জি নিজেদের জন্য খাবার তৈরি করতে মানুশের মতোই যন্ত্রপাতি ব্যাবহার করতে পারে। তারা লাঠি দিয়ে গর্ত খুঁড়ে সুস্বাদু উইপোকা খোঁজে বের করতে পারে। পারে মাছ শিকার করতে। এছাড়া অন্যান্য শিকারেও তারা বেশ পারদর্শী।শিম্পাঞ্জিরা একটি উচ্চমানের সমাজে বাস করে। তারা সুন্দর সূর্যাস্ত উপভোগ করতে পারে। ফলে শিম্পাঞ্জি প্রাণীজগতে
Read more ...

Jan 7, 2014

মানুষ কে সতর্ক করে দিতে মহাগ্রন্থ আল কোরআনে ইরশাদ করেছন


মানুষকে সতর্ক করে দিতে মহাগ্রন্থ আল কোরআনে ইরশাদ করেছন

"তোমরা কি ভেবে দেখেছ, তোমাদের বীর্যপাত সম্পর্কে। তা দ্বারা সন্তান সৃষ্টি তোমরা করো, না তার স্রষ্টা আমি ?
আমি তোমাদের মধ্যে মৃত্যুকে বন্টন করেছি৷ তোমাদের আকার আকৃতি পাল্টে দিতে এবং তোমাদের অজানা কোন আকার -আকৃতিতে সৃষ্টি করতে আমি অক্ষম নই? নিজেদের প্রথমবার সৃষ্টি সম্পর্কে তোমরা জান৷ তবুও কেন শিক্ষা গ্রহণ করোনা৷ তোমরা কি কখনো ভেবে দেখেছো, যে বীজ তোমরা বপন করে থাকো তা থেকে ফসল উৎপন্ন তোমরা করো, না আমি?
আমি চাইলে এসব ফসলকে দানাবিহীন ভূষি বানিয়ে দিতে পারি৷ তখন তোমরা নানা রকমের কথা বলতে থাকবে৷
বলবেঃ আমরা তো ঋণের চাপে পড়ে গেলাম; বরং আমরা হূত সর্বস্ব হয়ে পড়লাম। তোমরা কি চোখ মেলে কখনো দেখেছো, যে পানি তোমরা পান করো, মেঘ থেকে তা তোমরা বর্ষণ করো, না তার বর্ষণকারী আমি? আমি চাইলে তা লবণাক্ত বানিয়ে দিতে পারি৷ তা সত্ত্বেও তোমরা শোকরগোজার হও না কেন?
তোমরা কি কখনো লক্ষ করেছো, -এই যে আগুন তোমরা জ্বালাও তার গাছ তোমরা সৃষ্টি করো, না তার সৃষ্টিকর্তা আমি? আমি সেটিকে স্মরণ করিয়ে দেয়ার উপকরণ এবং মুখাপেক্ষীদের জন্য জীবনোপকরণ বানিয়েছি৷
অতএব হে নবী, তোমার মহান রবের পবিত্রতা বর্ণনা করো ৷"

[সূরা আল ওয়াকিয়া আয়াত ৫৮-৭৪
Read more ...

Jan 6, 2014

লন্ডনে দুহাজার বিদেশী ছাত্র বহিস্কারের ঝুঁকিতে

লন্ডনে দুহাজার বিদেশী ছাত্র বহিষ্কারের ঝুঁকিতে


লন্ডনে মেট্রোপলিটান বিশ্ববিদ্যালয় নামে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের বাইরের দেশ থেকে শিক্ষার্থী নেবার লাইসেন্স সরকার বাতিল করে দেওয়ায় ব্রিটেন থেকে বহিষ্কারের ঝুঁকিতে পড়েছেন দু হাজারের ওপর শিক্ষার্থী।
এই বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রচুর সংখ্যায় বাংলাদেশীসহ দক্ষিণ এশিয় ছাত্ররা পড়তে আসেন।
এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ইউরোপের বাইরে থেকে পড়তে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের ভিসা অনুমোদনের অধিকার সরকার বাতিল করে দিয়েছে।সূত্র বিবিসি
সরকারের অভিবাসন মন্ত্রী ড্যামিয়েন গ্রিন বলছেন, মেট্রোপলিটান বিশ্ববিদ্যালয় বেশ কিছু মৌলিক মানদন্ড পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে ব্যর্থ হয়েছে।
মন্ত্রী বলেছেন, '' এই বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষার্থীদের ক্লাসে হাজিরার বিষয়টি যথাযথ নজরে রাখতে ব্যর্থ হয়েছে এবং চারভাগের একভাগ ছাত্রর ব্রিটেনে থাকারই অধিকার নেই।''
মিঃ গ্রিন আরো বলেছেন বহু শিক্ষার্থীর পর্যাপ্ত ইংরেজি জ্ঞান নেই, এবং বিশ্ববিদ্যালয়টির অর্ধেকের বেশি শিক্ষার্থী সম্ভবত নিয়মিত ক্লাসেও উপস্থিত থাকে না।
''আমি কাউকে এ দেশ থেকে তাড়িয়ে দিচ্ছি না, শুধু আইনের যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করছি,'' বলেছেন মন্ত্রী ড্যামিয়েন গ্রিন।
সরকারের এই সিদ্ধান্তের অর্থ দাঁড়াচ্ছে ইইউর বাইরের দেশগুলো থেকে আসা দু হাজারের বেশি ছাত্রকে এখন ৬০ দিনের মধ্যে অন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে হবে না হয়ত তাদের দেশে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
বুধবার রাতে যুক্তরাজ্যের অভিবাসন কর্তৃপক্ষ ইউ.কে. বর্ডার এজেন্সি এই সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে বলেছে ছয় মাসে আগে মেট্রোপলিটান ইউনিভার্সিটির এই সমস্যা চিহ্ণিত করে তাদের যথাযথ ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছিল, কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের এই ব্যর্থতা সম্পর্কে কোনোরকম ব্যবস্থাই নেয়নি।
ইংল্যান্ডের উচ্চশিক্ষা ফান্ডিং কাউন্সিলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে এটি একটি নজিরবিহীন ঘটনা এবং শুধুমাত্র লন্ডন মেট্রোপলিটান ইউনিভার্সিটির ক্ষেত্রেই এই ব্যর্থতার নজির পাওয়া গেছে।
লন্ডন মেট্রোপলিটান ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বর্তমানে প্রায় ৩০ হাজার এবং এখানে বাংলাদেশীসহ প্রচুর দক্ষিণ এশিয় ছাত্রছাত্রী পড়াশোনার জন্য ভর্তি ছিল।
কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে জানানো হয়েছে যুক্তরাজ্যের অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইসেন্স বাতিল করা হচ্ছে না।
সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে এই সিদ্ধান্তের কারণে যারা বহিষ্কারের ঝুঁকিতে পড়ছেন তাদের সাহায্য করার জন্য সরকার একটি টাস্ক ফোর্স গঠন করেছে।
ব্রিটিশ অভিবাসন মন্ত্রী ড্যামিয়েন গ্রিন বলেছেন যে তিনটি ক্ষেত্রে মেট্রোপলিটান ইউনিভার্সিটির ব্যর্থতা ধরা পড়েছে সেগুলি হল
১. যে ১০১জন শিক্ষার্থীকে নমুনা ধরে তথ্য যাচাই করা হয়েছিল, সেখানে দেখা গেছে এদের এক চতুর্থাংশের ব্রিটেনে থাকার অধিকার নেই।

২. ইউনিভার্সিটির যেসব ফাইলপত্র পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে, তার থেকে দেখা গেছে 'উল্লেখযোগ্য সংখ্যক' শিক্ষার্থীর ইংরেজি যোগ্যতা সম্পর্কে 'যথাযথ কোনো তথ্য' নেই।
৩. বিশ্ববিদ্যালয়ের নিশ্চিত হওয়া উচিত যে ছাত্ররা ভিসা নিয়ে সেখানে পড়াশোনা করতে আসছে, তারা স্টুডেন্টস্-ভিসা নিয়ে ব্রিটেনে কাজ করতে ঢুকছে না। অভিবাসন কর্তৃপক্ষ নমুন পরীক্ষায় দেখেছে অর্ধেকের বেশি ছাত্রের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো রেকর্ডই নেই যে তারা ক্লাসে যোগ দিচ্ছে কীনা
Read more ...

পুরুষের ১০টি স্বাস্থ্যঝুঁকি !!

পুরুষের স্বাস্থ্যের যে বড় ঝুঁকি রয়েছে, এগুলোর সবই প্রতিরোধ করা যায়। দীর্ঘ, সুস্থ জীবনের জন্য জানা চাই:

মাত্র ১০টি স্বাস্থ্যঝুঁকি সামলালেই হলো। বিখ্যাত সংস্থা সিডিসি এবং আরও কয়েকটি স্বাস্থ্য সংস্থার পরিসংখ্যান থেকে জানা গেল।
১. হূদরোগ
পুরুষের স্বাস্থ্যঝুঁকির প্রধান ঝুঁকি তো বটেই। আর স্বাস্থ্যকর জীবন পছন্দ মানলে হূদস্বাস্থ্য ভালো থাকবে অবশ্যই।
 ধূমপান করা যাবে না। তামাক, জর্দা, গুল চিবানো চলবে না। কেউ ধূমপান যদি করে, তার পাশে থাকা যাবে না। বারণ করতে ব্যর্থ হলে দূরে সরে যেতে হবে।  স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। প্রচুর শাকসবজি, টাটকা ফল, গোটা শস্যদানা, আঁশ ও মাছ। যেসব খাবারে চর্বি বেশি, নুন বেশি সেসব খাবার বর্জন করা ভালো।  রক্তে যদি থাকে উঁচুমান কোলেস্টেরল, থাকে যদি উচ্চরক্তচাপ তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শমতো চিকিৎসা নিতে হবে।  প্রতিদিন জীবনযাপনের অংশ হবে শরীরচর্চা।  স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখতে হবে।
 মদ্যপান করে থাকলে বর্জন করতে হবে। ডায়াবেটিস যদি থাকে, তাহলে রক্তের সুগার মান বজায় রাখতে হবে।
 মানসিক চাপকে মোকাবিলা করতে হবে।
Read more ...

পরে না চোখের পলক

পরে না চোখের পলক
কি তোমার sms ঝলক
দুহায় লাগে মোবাইল টিকে
একটু আরামে রাখো
আমি চোখ হারাবো
অন্ধ হবো, এত sms কি ভাবে
পড়বো .....

এমন sms আরো জানতে চান
ওকে করুন এইখানে

Pore na choker polok
ki tomader smser jolok
Duhay lage mobile ti k
ekto rest e rako
Ami chok harabo
ondo hobo, eto SMS kivabe porbo?

emon aro sms jante chan like din

eikhane
Read more ...

শিক্ষা লোন কোথায় কিভাবে পাবেন

শিক্ষা ঋণ কোথায় কিভাবে

কর্মজীবনকে সমৃদ্ধ করে তোলার জন্য গতানুগতিক ডিগ্রির পাশাপাশি উন্নত ও উচ্চপর্যায়ে বিভিন্ন ডিগ্রি অর্জন করতে প্রচুর অর্থের প্রয়োজন৷ বেসরকারি কয়েকটি ব্যাংক সহজ শর্তে ছাত্রদের জন্য দীর্ঘমেয়াদি ঋণ দিয়ে থাকে৷ আগ্রহী শিক্ষার্থীদের সুযোগ করে দিতে যে ঋণ দেয়া হয় তাই স্টুডেন্ট লোন নামে পরিচিত৷ আপনাদের সুবিধার্থে কিছু ঋণদানকারী প্রতিষ্ঠানের ঋণদানের শর্তসমূহ, সুদের হার, ঋণ নেয়ার জন্য যোগাযোগ করার ঠিকানা বিস্তারিত দেয়া হল ৷

ঋণ দিচ্ছে এমন কয়েকটি প্রতিষ্ঠান :


দেশের অর্থনৈতিক মন্দা এবং মুদ্রাস্ফীতির কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঋণদানের খাতসমূহকে সঙ্কুচিত করে দিলেও বিশেষ সেবা প্রদান কর্মসূচির আওতায় দেশের বেশ কয়েকটি বেসরকারি ব্যাংক প্রতিষ্ঠান ছাত্রঋণ দিয়ে থাকে৷ এর প্রধান উদ্দেশ্য, উচ্চবিত্তদের পাশাপাশি মধ্যবিত্তরাও যেন উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পায়৷ কিছু কিছু ব্যাংক একে ক্যারিয়ার লোন বলে আবার কিছু ব্যাংক একে সরাসরি স্টুডেন্ট লোন বা শিক্ষা ঋণ নামে অভিহিত করে৷ সাধারণত অভিভাবক অথবা সরাসরি শিক্ষার্থীদেরও এ ধরনের ঋণ দেয়া হয়৷ তবে এ ক্ষেত্রে অভিভাবক অথবা শিক্ষার্থীদের ঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের কিছু শর্ত মেনে ঋণ নিতে হয়৷


ঋণদানকারী প্রতিষ্ঠানের নাম


এইচএসবিসি ব্যাংক
ব্র্যাক ব্যাংক
প্রাইম ব্যাংক
ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড
উত্তরা ব্যাংক
গ্রামীন ব্যাংক


ঋণ উঠানোর যোগ্যতা


ঋণ পরিশোধে সক্ষম বিবেচিত যে কেউ এই ব্যাংকগুলো থেকে শিক্ষা ক্ষেত্রে ঋণ নিতে পারে৷ সাধারণত সরকারি কিংবা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীকে যাদের বেতন ১২-১৮ হাজার টাকা তারাই এ লোনের সুবিধা পেয়ে থাকেন৷ ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে আয়ের প্রমাণ সাপেক্ষে মাসিক আয় অবশ্যই ৫০ হাজার টাকা হতে হবে৷ ২৫ বছর থেকে ৬০ বছর বয়সের যে কেউ যোগ্যতা অনুসারে ঋণ নিতে পারবেন৷


ঋণ নেয়ার পদ্ধতি


অভিভাবকরা যদি তাদের সন্তানদের জন্য শিক্ষা নিতে আগ্রহী হন, তবে যেসব ব্যাংক ঋণ দিয়ে থাকে সেগুলোর যেকোনো শাখায় গিয়ে মার্কেটিং/ক্রেডিট বিভাগে যোগাযোগ করতে হবে৷ সেখানে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাই আপনাকে বিস্তারিত জানিয়ে দেবেন৷ তবে এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি ও ডকুমেন্ট যেমন-

আয়ের প্রমাণপত্র, কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির সনদ ও ছাত্রছাত্রীর সম্মতিপত্র জমা দিতে হবে৷ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনার কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে নূন্যতম সময়ে আপনার কাঙিক্ষত ঋণ দিয়ে দেবে৷

এইচএসবিসি ছাত্র ঋণ


http://www.hsbc.com.bd

এইচএসবিসি থেকে ছাত্রঋণ নেয়ার শর্ত :

কোনো প্রকার ব্যক্তিগত গ্যারান্টি বা নগদ জামানত দিতে হয় না।

ঋণ নিতে হলে অবশ্যই পরিবারের কোন সদস্যকে আয় করতে হবে এবং তার মাসিক আয় ১৮ হাজার থেকে ২২ হাজার হতে হবে ৷

এইচএসবিসি ৫০ হাজার টাকা থেকে ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা অথবা ঋণ গ্রহণকারীর মাসিক আয়ের ৪ গুণ পরিমাণ ঢাকা ঋণ দিয়ে থাকে৷


ঋণের সুদের হার ১৮%

তুলনামূলক কম সুদে এই ঋণ পরিশোধ করতে হয় ১২, ২৪, ৩৬, ৪৮ ও ৬০ মাসের মধ্যে৷

স্টুডেন্ট ফাইল খোলার সুবিধা আছে৷

যদি কোনো আউটপুট অথবা সিইপিএস গ্রাহক ছাত্রঋণ নিতে চায়, তবে তাকে ৬ ও ১০ গুণ হিসেবেও ঋণ দেয়া হয়৷ তবে তা সর্বোচ্চ ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার বেশি নয়৷

ঋণ নেয়ার জন্য যোগাযোগ করুন :

মার্কেটিং এন্ড পাবলিক রিলেসান্স ম্যানেজার
এইচএসবিসি ঢাকা মেইন অফিস
১/১- বি, সোনারগাঁও রোড
ঢাকা- ১২০৫, বাংলাদেশ
ফোন- ০১১৮৮৫৬২৬ (ঋণ শাখা)
০১১৮৮৪৭২২ (এইচএসবিসি অফিস)
তথ্যসূত্র; http://www.hsbc.com.bd

ব্র্যাক ব্যাংক শিক্ষা ঋণ


http://www.bracbank.com
ব্র্যাক ব্যাংকে সরাসরি এডুকেশন লোন স্কিম না থাকলেও পার্সোনাল লোন স্কিমের মাধ্যমে লোন দেয় ৷

ব্র্যাক ব্যাংক শিক্ষাঋণের শর্তসমূহ

দেশের বাইরে পড়াশুনার জন্য ঋণ প্রদান করে থাকে ৷

কোন জামানত ছাড়া ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ গ্রহণ করা যায়৷

সবোর্চ্চ ঋণ দেয়ার পরিমান ৩০ লাখ টাকা।

ঋণ পরিশোধ করার জন্য সময় পাওয়া যায় ১-৪ বছর ৷

ঋণ পরিশোধের হার ১৫%

ব্যাংক একাউন্ট থাকতে হবে ৷

বিদেশে যাবার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে ৷

ঋণ নেয়ার জন্য যোগাযোগ করুন:
বাড়ি # ১,রোড # ১, গুলশান এভিনিউ
গুলশান -১, ঢাকা -১২১২, বাংলাদেশ
http://www.bracbank.com
ঢাকা:গুলশান-৮৮২৪০৫৩, বনানী-৮৮৫৮৭ঌ৫, মতিঝিল-ঌ৫৫০৩০৭, নওয়াপাড়া -৭১২৫০০০, মগবাজার-ঌ৩৫৫৫৩৮-ঌ, কেরানীগঞ্জ-৭৭৭২৬৬১-২, ধানমন্ডি-৮১৫০১ঌ৮, সাভার-৭৭০২৫২৩-৪, সাতমসজিদ রোড-৮১২৬৬৫৬

চট্টগ্রাম :
আগ্রাবাদ- ০৩১-৮১২০৮ঌ
সিলেট- ০৮২১-৭২০১৮৮, জিন্দাবাজার-০৮২১-৮১৪৪৪১,
বিয়ানীবাজার-০৮২২৩-৮৭৭৪৬
তথ্যসূত্রঃ http://www.bracbank.com

প্রাইম ব্যাংক শিক্ষাঋণ

প্রাইম ব্যাংকের এডুকেশন লোন নামে একটি লোন স্কিম চালু আছে৷

প্রাইম ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়ার শর্তসমূহ :

শিক্ষা ঋণ ছাত্র বা ছাত্রীর অভিভাবককে দেয়া হবে ৷ অভিভাবকের আয় অনুযায়ী ঋণের পরিমাণ নির্ধারন করা হয় ৷

এ লোন স্কিম থেকে আগ্রহীরা ১-৩ লাখ টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারেন৷

পরিশোধের সর্বোচ্চ সময়সীমা ২ বছর৷

এ জন্য প্রাইম ব্যাংকে শতকরা ১৫ শতাংশ হারে সুদ প্রদান করতে হয়৷

শিক্ষার্থীকে তার প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্র জমা দিতে হবে ৷ এবং খরচের পরিমাণের ভিত্তিতে লোন দেয়া হয়ে থাকে ৷


ঋণ নেয়ার জন্য যোগাযোগ করুন:
আদমজি কোর্ট,এনেক্স ভবন-২,১১ঌ-১২০
মতিঝিল সি/এ, ঢাকা -১০০০
বাংলাদেশ
ফোন  ঌ৫৬৭২৬৫,ঌ৫৬৭০৭৪৭-৮ ( পিএবিএক্স)
ফ্যাক্স ৮৮০-২-ঌ৫৬৭২৩০,ঌ৫৬০ঌ৭৭,৮৮০-২-ঌ৫৬৬২১৫
টেলেক্স ৬৪২৪৫৯ চজওগঊ ইঔ,৬৭১৫৪৩ চইখ গঔ ইঔ
ই-মেইল- info@prime-bank.com, primebnk@bangla.net
ওয়েব সাইট -  http://www.prime-bank.com
তথ্যসূত্র :  http://www.prime-bank.com

ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড শিক্ষাঋণ

ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড থেকে শিক্ষাঋণের শর্তসমূহ:

ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড বিভিন্ন শিক্ষা উপকরণ ক্রয়ের ক্ষেত্রে এইচডিএস নামের স্কিমের আওতায় পণ্যসামগ্রীর মূল্যের এক-চতুর্থাংশ ডাউন পেমেন্ট নিয়ে লোন দেয়৷

এ জন্য অবশ্য প্রতি বছর ১২.৫০ শতাংশ এবং সুপারভিশন চার্জ হিসেবে ২ শতাংশ হারে শোধ করতে হয়৷

এখানে মাসিক কিস্তিতে সর্বোচ্চ ২ বছরের মধ্যে পণ্যের মূল্য পরিশোধ করেত হয়৷

ঋণ নেয়ার জন্য যোগাযোগ করুন:


ইসলামি ব্যাংক টাওয়ার
৪০, দিলকুশা ঈ/অ
ঢাকা-১০০০,বাংলাদেশ
ফোন-ঌ৫৬০০ঌঌ, ঌ৫৬৭১৬১,ঌ৫৬৭১৬২, ঌ৫৬ঌ৪১৭
টেলিক্স-৬৪২৫২৫ ওইঅঘক ইঔ ৬৩২৪০৩ ওইঅঘক ইঔ ৬৭১৬২০ ওইঅঘক ইঔ
ফ্যাক্স-৮৮০-২-ঌ৫৬৪৫৩২, ৮৮০-২-ঌ৫৬৮৬৩৪
ই-মেইল - info@islamibankbd.com
ওয়েবসাইট   http://www.islamibankbd.com
তথ্যসূত্র :  http://www.islamibankbd.com

গ্রামীন ব্যাংক শিক্ষাঋণ


গ্রামীন ব্যাংকের উচ্চ শিক্ষা ঋণ দিয়ে থাকে ৷ গ্রামীন ব্যাংক ১ঌঌ৭ সাল থেকে এ ধরনের ঋণ দিয়ে আসছে ৷

গ্রামীন ব্যাংক থেকে ঋন নেয়ার শর্তসমূহ :

ব্যাংকের সদস্যদের ছেলেমেয়েরা এ ধরনের ঋণ পেয়ে থাকে ৷
৪ থেকে ৫ বছর মেয়াদের এই ঋণ ৩ মাস পর পর কিস্তিতে দেয়া হয় ৷
ঋণ নেয়ার সময় শিক্ষার্থীর লেখাপড়ার প্রোগ্রেস দেখা হয় ৷
একই পরিবারের অনেক সদস্য এক সাথে ঋণ নিতে পারে ৷
লেখাপড়া শেষ হলে চাকরি হবার পর মাত্র ৫ টাকা সার্ভিস চার্জ নিয়ে ঋনের টাকা কিস্তিতে ফেরত নেয়া হয় ৷

কোন সুদ দিতে হয় না ৷

ঋণ নেয়ার জন্য যোগাযোগ করুন:বাংলাদেশের গ্রামীন ব্যাংকের যেকোন শাখায়।



উত্তরা ব্যাংক


বেতনভুক্ত চাকুরীজীবিদের ব্যক্তিগত ঋণ প্রকল্প

বাংলাদেশের চাকুরীজীবিরা সীমিত আয়ের জনগোষ্ঠী৷ অনেকেই তাদের নিজস্ব সঞ্চয় বা সীমিত আয় থেকে নিজের বা পোষ্যদের বিবাহ, চিকিৎ‌সা, সন্তানদের শিক্ষা ও অন্যান্য জরুরি ব্যয় বহনে অসমর্থ৷ এই জনগোষ্ঠীকে আর্থিক সহায়তা দানের উদ্দেশ্যে উত্তরা ব্যাংক লিমিটেড বেতনভুক্ত চাকুরীজীবিদের ব্যক্তিগত ঋণ প্রকল্প (চবৎংড়হধষ খড়ধহ ঝপযবসব ভড়ৎ ঝধষধৎরবফ ঙভভরপবৎং) চালু করেছে৷


(ক) প্রকল্পের উদ্দেশ্য:

সীমিত আয়ের বেতনভুক্ত চাকুরীজীবিদের সুস্বাস্থ্য, সন্তানদের শিক্ষা ও সুখী জীবন উন্নয়নই এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য৷

(খ) যে সব ক্ষেত্রে এই প্রকল্পের আওতায় ঋণ দেয়া যাবে:

চাকুরীজীবির নিজের বা পোষ্যের বিয়ের জরুরি ব্যয়৷
চাকুরীজীবির জরুরি সার্জিক্যাল অপারেশন/চিকিৎসা ব্যয়৷
সন্তানদের জরুরি শিক্ষাসংক্রান্ত ব্যয় যেমন-ভর্তি, বই কেনা, পরীক্ষার ফিস ইত্যাদি৷
ব্যাংকের নিকট গ্রহণযোগ্য অন্যান্য জরুরি প্রয়োজন৷

(গ) যারা এই প্রকল্পের আওতায় ঋণ পেতে পারেন:
২০ (বিশ) থেকে ৫৫ (পঞ্চান্ন) বছর বয়স সীমার মধ্যে নিম্নে বর্ণিত সার্ভিস গ্রুপের কর্মরত স্থায়ী চাকুরীজীবিগণ এই প্রকল্পের আওতায় ঋণ সুবিধা গ্রহণের জন্য আবেদন করতে পারেন:

১) সরকারি৷
২) আধা-সরকারি৷
৩) স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান৷
৪) যৌথসংস্থা৷
৫) ব্যাংক (উত্তরা ব্যাংক লিঃ এর চাকুরীজীবিগণ ব্যতীত)৷
৬) বীমা কোম্পানী
৭) সশস্ত্রবাহিনী, বি,ডি,আর, পুলিশ এবং আনসার বিভাগ৷
৮) বিশ্ববিদ্যালয়, মহাবিদ্যালয় ও সরকারি স্কুল শিক্ষক৷
ঌ) মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানী৷
১০) ব্যাংকের নিকট গ্রহণযোগ্য অন্যান্য খ্যাতিসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান৷

(ঘ) ঋণের পরিমাণ:সর্বচ্চো টাঃ ১.০০ লক্ষ৷

(ঙ) ঋণ পরিশোধের মেয়াদ:ক্ষেত্র বিশেষে নির্ধারন যোগ্য কিন্তু ৩ (তিন) বছরের অধিক নয়৷

(চ) সুদ ও অন্যান্য চার্জ:

১) সুদ: ১৬.৫% চক্রবৃদ্ধি হারে বকেয়া কিস্তির উপর কিন্তু ১০ টাকার কম নয়৷
২) দন্ড সুদ: মাসিক ২% হারে বকেয়া কিস্তির উপর কিন্তু ১০ টাকার কম নয়৷
৩) সার্ভিস চার্জ: ঋণের পরিমাণ ৫০,০০০.০০ টাকা পর্যন্ত টাঃ ২৫০.০০ এবং ৫০,০০০.০০ টাকার উর্ধ্বে টাঃ ৫০০.০০ (ঋণ প্রদানের পূর্বে এককালীন প্রদেয়)৷

৪) রিঙ্ক ফান্ডঃ ঋণের অংকের ২% কিন্তু সর্বনিম্ন টাঃ ৩০০.০০ (অফেরতযোগ্য) ঋণ গ্রহণের পূর্বে এককালীন দেয়৷

৫) আবেদন পত্র ও প্রসপেকটাস: মূল্য টাঃ ২৫.০০ (অফেরতযোগ্য)৷

(ছ) ঋণ পরিশোধের পদ্ধতি:

মূল ঋণ ও ইহার উপর অর্পিত সুদ সমান মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করতে হবে৷ ঋণ গ্রহণের পরবর্তী মাস থেকে প্রতি মাসের ৭ তারিখের মধ্যে ঋণ গ্রহিতার মাসিক বেতন থেকে কিস্তি আদায় করা হবে৷ ঋণ গ্রহণের পূর্বে গ্রাহক প্রতিটি কিস্তির জন্য ব্যাংকের অনুকূলে অগ্রিম চেক জমা দিবে যা নির্দিষ্ট তারিখে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে পরিশোধের জন্য পেশ করা হবে৷ ঋণ গ্রহণের পূর্বেই ঋণ পরিশোধের সময় ও কিস্তির পরিমাণ নির্ধারণ করা হবে৷

(জ) জামানত ও চার্জ ডকুমেন্টস:

১) ঋণ গ্রহিতার বেতন, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্রেচুয়েটি ইত্যাদি লিয়েন পত্র৷
২) ১৫০.০০ টাকার নন-জুডিসিয়াল ষ্টাম্প এর উপর ব্যাংকের অনুমোদিত গ্যারান্টি বন্ড যাহা ঋণ গ্রহিতার উপরের পদমর্যাদা সম্পন্ন অফিসার, যে কোনো ব্যাংকের প্রিন্সিপাল অফিসার এবং তার উপরের পদমর্যাদা সম্পন্ন কর্মকর্তা কর্তৃক প্রদেয়৷
৩) বেতন প্রদানকারী কর্তৃপক্ষের নিশ্চয়তা পত্র৷
৪) ব্যাংকের অনুমোদিত ফরম এ মাসিক কিস্তি পরিশোধের অঙ্গীকার নামা প্রদান৷
৫) গ্রাহক কর্তৃক ঋণ গ্রহণের পূর্বে প্রতিটি কিস্তির জন্য পৃথকভাবে ব্যাংকের অনুকূলে অগ্রিম চেক প্রদান৷
৬) ব্যাংকের নিয়মানুযায়ী অন্যান্য চার্জ ডকুমেন্টস৷

ঝ) ঋণ আবেদন পদ্ধতি:

১) ব্যাংকের নির্ধারিত ফরম এর সকল কলাম পূরন ও স্বাক্ষরযুক্ত আবেদনপত্র৷
২) প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড অফিসার অথবা কোনো ব্যাংকের প্রিন্সিপাল অফিসার বা তদুর্ধ পদমর্যাদার কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত সদ্য তোলা দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ ফটো৷

(ঞ) অন্যান্য:

যদি গ্রাহক স্বয়ং অথবা তাহার জামিনদার ঠিকানা অথবা পেশা পরিবর্তন করেন তবে তৎক্ষনাৎ পরিবর্তিত ঠিকানা এবং পেশা ব্যাংক কে লিখিতভাবে জানাতে হবে৷

যে সকল শাখায় এই প্রকল্প চালু আছে

স্থানীয় কার্যালয়, ঢাকা৷কর্পোরেট শাখা, ঢাকা৷বঙ্গবন্ধু এভিনিউ শাখা, ঢাকা৷বাণিজ্য শাখা, ঢাকা৷ঢাকা শেরাটন হোটেল শাখা, ঢাকা৷দিলকুশা শাখা, ঢাকা৷ফকিরাপুল শাখা, ঢাকা৷বৈদেশিক বাণিজ্য শাখা, ঢাকা৷ফুলবাড়িয়া শাখা, ঢাকা৷হাট খোলা শাখা, ঢাকা৷
হোটেল ঈশাখাঁ ইন্টারন্যাশনাল শাখা, ঢাকা।যাত্রাবাড়ি শাখা, ঢাকা৷মহিলা শাখা, ঢাকা৷মালিবাগ শাখা, ঢাকা৷মান্ডা শাখা, ঢাকা৷মগবাজার শাখা, ঢাকা৷নবাবপুর শাখা, ঢাকা৷নিউমার্কেট শাখা, ঢাকা৷নর্থ শাহজাহানপুর শাখা, ঢাকা৷রমনা শাখা, ঢাকা৷শান্তিনগর শাখা, ঢাকা৷সিদ্ধেসরী শাখা, ঢাকা৷আমিন বাজার শাখা, ঢাকা৷আওলাদ হোসেন মার্কেট শাখা, ঢাকা৷দার-উস-সালাম রোড শাখা, ঢাকা৷ইর্স্টান প্লাজা শাখা, ঢাকা৷এলিফেন্ট রোড শাখা, ঢাকা৷ই,পি,জেড শাখা, ঢাকা৷
গ্রীন রোড শাখা, ঢাকা৷গুলশান শাখা, ঢাকা৷
জোয়ার শাহারা শাখা, ঢাকা৷কলাবাগান শাখা, ঢাকা৷কাওরান বাজার শাখা, ঢাকা৷মিরপুর শাখা, ঢাকা৷পল্লবী শাখা, ঢাকা৷সাত মসজিদ রোড শাখা, ঢাকা৷শ্যামলী শাখা, ঢাকা৷উত্তরা শাখা, ঢাকা৷আজিমপুর শাখা, ঢাকা৷বাবুবাজার শাখা, ঢাকা৷বাংলাবাজার শাখা, ঢাকা৷চকবাজার শাখা, ঢাকা৷ধোলাইখাল শাখা, ঢাকা৷ইংলিশ রোড শাখা, ঢাকা৷ফরাশগঞ্জ শাখা, ঢাকা৷ইমামগঞ্জ শাখা, ঢাকা৷ইসলামপুর শাখা, ঢাকা৷জনসন রোড শাখা, ঢাকা৷লালবাগ শাখা, ঢাকা৷লয়ারষ্ট্রিট শাখা, ঢাকা৷মিডফোর্ড রোড শাখা, ঢাকা৷মৌলভী বাজার শাখা, ঢাকা৷
নয়াবাজার শাখা, ঢাকা৷পিলখানা শাখা, ঢাকা৷পোস্তা শাখা, ঢাকা৷টিপুসুলতান রোড শাখা, ঢাকা৷


ডি,আই,টি শাখা, নারায়নগঞ্জ৷নারায়নগঞ্জ শাখা, নারায়নগঞ্জ৷
মুন্সিগঞ্জ শাখা, মুন্সিগঞ্জ৷নরসিংদী শাখা, নরসিংদী৷নিতাইগঞ্জ শাখা, নারায়নগঞ্জ৷টানবাজার শাখা, নারায়নগঞ্জ৷মানিকগঞ্জ শাখা, মানিকগঞ্জ৷জামালপুর শাখা, জামালপুর৷কিশোরগঞ্জ শাখা, কিশোরগঞ্জ৷ময়মনসিংহ শাখা, ময়মনসিংহ৷নেত্রকোনা শাখা, নেত্রকোনা৷শেরপুর শাখা, শেরপুর৷টাংগাইল শাখা, টাংগাইল৷

অগ্রাবাদ শাখা, চট্টগ্রাম৷জুঁবলী রোড শাখা, চট্টগ্রাম৷খাতুনগঞ্জ শাখা, চট্টগ্রাম৷লালদিঘী শাখা, চট্টগ্রাম৷লালখান বাজার শাখা, চট্টগ্রাম৷নাছিরাবাদ শাখা, চট্টগ্রাম৷পতেঙ্গা শাখা, চট্টগ্রাম৷রাঙামাটি শাখা, রাঙামাটি৷সদরঘাট শাখা, চট্টগ্রাম৷শেখ মুজিব রোড শাখা, চট্টগ্রাম৷রিয়াজউদ্দিন বাজার শাখা, চট্টগ্রাম৷ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া৷চাঁদপুর শাখা, চাঁদপুর৷কুমিল্লা শাখা, কুমিল্লা৷ফেনী শাখা, ফেনী৷মাইজদী কোর্ট শাখা, নোয়াখালী৷মোগলটুলী শাখা, কুমিল্লা৷

চাঁপাইনবাবগঞ্জ শাখা৷নাটোর শাখা, নাটোর৷
পাবনা শাখা, পাবনা৷রাজশাহী ষ্টেডিয়াম শাখা, রাজশাহী৷রানী বাজার শাখা, রাজশাহী৷সাহেব বাজার শাখা, রাজশাহী৷বগুড়া শাখা,বগুড়া৷দিনাজপুর শাখা, দিনাজপুর৷গাইবান্ধা শাখা, গাইবান্ধা৷জয়পুরহাট শাখা, জয়পুরহাট৷কুড়িগ্রাম শাখা, কুড়িগ্রাম৷লালমনির হাট শাখা, লালমনির হাট৷নওগাঁ শাখা, নওগাঁ৷
নীলফামারী শাখা, নীলফামারী৷রংপুর শাখা, রংপুর৷সিরাজগঞ্জ শাখা, সিরাজগঞ্জ৷পৌরপার্ক মার্কেট শাখা, রংপুর৷ষ্টেশন রোড শাখা, দিনাজপুর৷ঠাকুরগাও শাখা, ঠাকুরগাও৷বাগেরহাট শাখা, বাগেরহাট৷
চুয়াডাঙ্গা শাখা, চুয়াডাঙ্গা৷যশোর শাখা, যশোর৷ঝিনাইদাহ শাখা, ঝিনাইদাহ৷কে,ডি,এ, শাখা, খুলনা৷
কুষ্টিয়া শাখা, কুষ্টিয়া৷লোয়ার যশোর রোড শাখা, খুলনা৷
মাগুরা শাখা, মাগুরা৷মেহেরপুর শাখা, মেহেরপুর৷
নরাইল শাখা, নরাইল৷সাতক্ষীরা শাখা, সাতক্ষীরা৷স্যার ইকবাল রোড শাখা, খুলনা৷

বরিশাল শাখা, বরিশাল৷ভোলা শাখা, ভোলা৷চকবাজার শাখা, বরিশাল৷বরগুনা শাখা, বরগুনা৷ফরিদপুর শাখা, ফরিদপুর৷গোপালগঞ্জ শাখা, গোপালগঞ্জ৷ঝালকাঠি শাখা, জালকাঠি৷মাদারীপুরশাখা,মাদারীপুর৷পটুয়াখালী শাখা, পটুয়াখালী৷পিরোজপুর শাখা, পিরোজপুর৷রাজবাড়ী শাখা, রাজবাড়ী৷শরিয়তপুর শাখা, শরিয়তপুর৷

আম্বরখানা শাখা, সিলেট৷হবিগঞ্জ শাখা, হবিগঞ্জ৷
লালদিঘীর পাড় শাখা, সিলেট৷মৌলভীবাজার শাখা, মৌলভী বাজার৷
সিলেট শাখা, সিলেট

Read more ...

Jan 2, 2014

স্বাস্থ্য

পুরুষের যৌন সমস্যা ও সমাধান


প্রতিটি মানুষই কজন্মগতভাবে যৌবনের অধিকারী। জীবনের একটা নির্দিষ্ট সময়ে এই যৌবন মানুষের জীবনে আসে। এই সময়টাই মানুষের জীবনে সবচেয়ে মূল্যবান সময়। এই সময়ে নারী ও পুরুষের দেহ-মনে ব্যাপক পরিবর্তন আসে। এসময় একই সাথে নারী ও পুরুষদের নানা ধরনের শারীরিক প্রতিকূলতার সম্মুখীন হতে হয়। যা তাদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত করে।



মহিলাদের পাশাপাশি পুরুষদেরও নানা ধরনের যৌন সমস্যা রয়েছে। যেমন – প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশেন (সহবাসে স্থায়িত্বের অভাব), ইরেকশন ফেইলিউর (পুরুষাঙ্গের উত্থানে দুর্বলতা), পেনিট্রেশন ফেইলিউর (যৌনাঙ্গ ছেদনে অক্ষমতা) প্রভৃতি। ডাক্তারী বিজ্ঞানমতে, পুরুষদের এসব সমস্যার জন্য যেসব বিষয়কে দায়ী করা হয় সেগুলো হলো:

যার সাথে সহবাসে মিলিত হওয়া সেই মানুষটির সাথে বয়সের পার্থক্য
সহবাসকারী পার্টনারকে অপছন্দ (যেমন: দেহের ত্বক, মুখশ্রী, দেহ সৌষ্ঠব প্রভৃতি)
ডায়াবেটিস
সিফিলিস
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা, টেনশন ও অবসাদ
যৌনরোগ বা এইডস ভীতি
নারীর ত্রুটিপূর্ণ যৌনাঙ্গ
দেহে সেক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা
প্রয়োজনীয় যৌন শিক্ষার অভাব


আমাদের মধ্যে অনেকেই লজ্জায় এসব বিষয়ে কাউকে কিছু না বলে নিজের মধ্যে লুকিয়ে রাখে। এ থেকে সমস্যা আরো মারাত্মক আকার ধারণ করে। তাই এসব সমস্যা নিজের মধ্যে লুকিয়ে না রেখে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও ওষুধ সেবনের মাধ্যমে এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণ, ভিডিআরএল, টিপিএইচ, এইচবিএসএজি ও রক্তের হরমোন এনালাইসিস এর মাধ্যমে এথেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।



এছাড়া আপনি চাইলে ঘরে বসেই এসব সমস্যা সমাধান করতে পারেন। এই পদ্ধতিকে বলা হয় হোম রেমেডি। হবে সবক্ষেত্রে হোম রেমেডি প্রযোজ্য নয়। রোগের প্রাথমিক অবস্থায় হোম রেমেডি পদ্ধতি প্রয়োগ করে রোগটি নির্মূল করা সম্ভব হয়। যেসকল পুরুষের যৌন সক্ষমতা কম তারা নিচের পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করতে পারেন।



রসুন:

মসলা হিসেবে রসুন আমাদের সকলের কাছেই পরিচিত। ডাক্তারী ভাষায় রসুনকে বলা হয় গরীবের পেনিসিলিন। এটি অ্যান্টিসেপ্টিক এবং immune booster হিসাবে কাজ করে। যৌন অক্ষমতার ক্ষেত্রে রসুন খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। বিশেষ কোনো রোগের কারণে বা দুর্ঘটনার কারণে যৌন ক্ষমতা হারিয়ে গেলে রসুনের মাধ্যমে তা পুণরায় ফিরে পাওয়া যায়। প্রতিদিন দুই থেকে তিন কোয়া রসুন কাঁচা অবস্থায় চিবিয়ে খেলে হারানো যৌন অক্ষমতা ফিরে পাওয়া যায়। যারা খালি কাঁচা রুসন খেতে পারেন না তারা গমের আটার তৈরি রুটির সাথেও কাঁচা রসুন মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে শরীরে স্পার্ম তৈরির মাত্রা বেড়ে যায় এবং সুস্থ স্পার্ম তৈরিতে এটি সাহায্য করে থাকে।



পেঁয়াজ

আমরা অনেকেই জানি পেঁয়াজ খেলে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। সহজলভ্য এই মসলাটি কাম উত্তেজক ও কামনা বৃদ্ধিকারী হিসাবে অনেকদিন ধরেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। তবে এর ব্যবহার বিধি সম্পর্কে এখন সুস্পষ্ট তেমনকিছু জানা সম্ভব হয়নি। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, সাদা পেঁয়াজ বাটা মাখনের সাথে ভেজে মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়। উল্লেখ্য, এটি খাওয়ার আগে দুই থেকে আড়াই ঘন্টা পর্যন্ত কোনো কিছু খাওয়া যাবে না। এটি খেলে দ্রুত বীর্যপাত, ঘুমের মধ্যে ধাতুপতন প্রভৃতি সমস্যার সমাধান হয়। এছাড়াও পেঁয়াসের রসের সাথে কালো খোসা সহ বিউলির ডালের গুড়া সাত দিন ভিজিয়ে রেখে রোদে শুকিয়ে সেটি নিয়মিত খেলে কাম-উত্তেজনা বজায় থাকে এবং শারীরিক মিলনকালীন সুদৃঢ়তা বজায় থাকে।
Read more ...

পুরুষের যৌন সমস্যা ও সমাধান

পুরুষের যৌন সমস্যা ও সমাধান


প্রতিটি মানুষই জন্মগতভাবে যৌবনের অধিকারী। জীবনের একটা নির্দিষ্ট সময়ে এই যৌবন মানুষের জীবনে আসে। এই সময়টাই মানুষের জীবনে সবচেয়ে মূল্যবান সময়। এই সময়ে নারী ও পুরুষের দেহ-মনে ব্যাপক পরিবর্তন আসে। এসময় একই সাথে নারী ও পুরুষদের নানা ধরনের শারীরিক প্রতিকূলতার সম্মুখীন হতে হয়। যা তাদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত করে।



মহিলাদের পাশাপাশি পুরুষদেরও নানা ধরনের যৌন সমস্যা রয়েছে। যেমন – প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশেন (সহবাসে স্থায়িত্বের অভাব), ইরেকশন ফেইলিউর (পুরুষাঙ্গের উত্থানে দুর্বলতা), পেনিট্রেশন ফেইলিউর (যৌনাঙ্গ ছেদনে অক্ষমতা) প্রভৃতি। ডাক্তারী বিজ্ঞানমতে, পুরুষদের এসব সমস্যার জন্য যেসব বিষয়কে দায়ী করা হয় সেগুলো হলো:

যার সাথে সহবাসে মিলিত হওয়া সেই মানুষটির সাথে বয়সের পার্থক্য
সহবাসকারী পার্টনারকে অপছন্দ (যেমন: দেহের ত্বক, মুখশ্রী, দেহ সৌষ্ঠব প্রভৃতি)
ডায়াবেটিস
সিফিলিস
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা, টেনশন ও অবসাদ
যৌনরোগ বা এইডস ভীতি
নারীর ত্রুটিপূর্ণ যৌনাঙ্গ
দেহে সেক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা
প্রয়োজনীয় যৌন শিক্ষার অভাব


আমাদের মধ্যে অনেকেই লজ্জায় এসব বিষয়ে কাউকে কিছু না বলে নিজের মধ্যে লুকিয়ে রাখে। এ থেকে সমস্যা আরো মারাত্মক আকার ধারণ করে। তাই এসব সমস্যা নিজের মধ্যে লুকিয়ে না রেখে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও ওষুধ সেবনের মাধ্যমে এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণ, ভিডিআরএল, টিপিএইচ, এইচবিএসএজি ও রক্তের হরমোন এনালাইসিস এর মাধ্যমে এথেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।



এছাড়া আপনি চাইলে ঘরে বসেই এসব সমস্যা সমাধান করতে পারেন। এই পদ্ধতিকে বলা হয় হোম রেমেডি। হবে সবক্ষেত্রে হোম রেমেডি প্রযোজ্য নয়। রোগের প্রাথমিক অবস্থায় হোম রেমেডি পদ্ধতি প্রয়োগ করে রোগটি নির্মূল করা সম্ভব হয়। যেসকল পুরুষের যৌন সক্ষমতা কম তারা নিচের পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করতে পারেন।



রসুন:

মসলা হিসেবে রসুন আমাদের সকলের কাছেই পরিচিত। ডাক্তারী ভাষায় রসুনকে বলা হয় গরীবের পেনিসিলিন। এটি অ্যান্টিসেপ্টিক এবং immune booster হিসাবে কাজ করে। যৌন অক্ষমতার ক্ষেত্রে রসুন খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। বিশেষ কোনো রোগের কারণে বা দুর্ঘটনার কারণে যৌন ক্ষমতা হারিয়ে গেলে রসুনের মাধ্যমে তা পুণরায় ফিরে পাওয়া যায়। প্রতিদিন দুই থেকে তিন কোয়া রসুন কাঁচা অবস্থায় চিবিয়ে খেলে হারানো যৌন অক্ষমতা ফিরে পাওয়া যায়। যারা খালি কাঁচা রুসন খেতে পারেন না তারা গমের আটার তৈরি রুটির সাথেও কাঁচা রসুন মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে শরীরে স্পার্ম তৈরির মাত্রা বেড়ে যায় এবং সুস্থ স্পার্ম তৈরিতে এটি সাহায্য করে থাকে।



পেঁয়াজ

আমরা অনেকেই জানি পেঁয়াজ খেলে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। সহজলভ্য এই মসলাটি কাম উত্তেজক ও কামনা বৃদ্ধিকারী হিসাবে অনেকদিন ধরেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। তবে এর ব্যবহার বিধি সম্পর্কে এখন সুস্পষ্ট তেমনকিছু জানা সম্ভব হয়নি। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, সাদা পেঁয়াজ বাটা মাখনের সাথে ভেজে মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়। উল্লেখ্য, এটি খাওয়ার আগে দুই থেকে আড়াই ঘন্টা পর্যন্ত কোনো কিছু খাওয়া যাবে না। এটি খেলে দ্রুত বীর্যপাত, ঘুমের মধ্যে ধাতুপতন প্রভৃতি সমস্যার সমাধান হয়। এছাড়াও পেঁয়াসের রসের সাথে কালো খোসা সহ বিউলির ডালের গুড়া সাত দিন ভিজিয়ে রেখে রোদে শুকিয়ে সেটি নিয়মিত খেলে কাম-উত্তেজনা বজায় থাকে এবং শারীরিক মিলনকালীন সুদৃঢ়তা বজায় থাকে।
Read more ...

স্বাস্থ্য

কাঁচা মরিচে এত উপকার!


কাঁচা মরিচে আছে ঝাল। ক্যাপসিকাম অ্যানাম জাতের একটি সবজি হলো এই কাঁচা মরিচ। আমাদের এই উপমহাদেশের বাইরে মেক্সিকো ও দক্ষিণ আমেরিকায় এর সবচেয়ে বেশি কদর। খাবারে স্বাদ আর ঝাঁজ আনতে কাঁচা মরিচের তুলনা নেই।
কিন্তু পুষ্টিবিদেরা বলছেন, কাঁচা মরিচ হলো ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি-এর এক দারুণ উৎস। মাত্র আধকাপ কাটা কাঁচা মরিচে আছে প্রায় ১৮২ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি, যা আমাদের দৈনিক ভিটামিন সি-এর চাহিদার দ্বিগুণ পূরণ করতে পারবে। আর ভিটামিন সি আমাদের রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। আধা কাপ পরিমাণ কাটা কাঁচা মরিচ বা এর পেস্টে যে পরিমাণ ভিটামিন এ আছে, তা পুরুষদের দৈনিক চাহিদার ২৯ শতাংশ এবং নারীদের দৈনিক চাহিদার ৩৮ শতাংশ পূরণ করতে পারবে। সমপরিমাণ কাঁচা মরিচে এ ছাড়া আছে আড়াই শ মিলিগ্রামের মতো পটাশিয়াম, আর বেশ কিছু পরিমাণ লৌহ।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই কাঁচা মরিচের একটা গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো ক্যাপসেইসিন, যা দেহের বিশেষ নিউরোপেপটাইডকে অবদমন করার ক্ষমতা রাখে এবং এভাবে ব্যথা কমাতে পারে। চিকিৎসাবিজ্ঞানে ক্যাপসেইসিন ক্রিম স্নায়ুর ব্যথা, অস্টিওআর্থ্রাইটিস ও সোরিয়াসিসে ব্যবহূত হয়। তাই কাঁচা মরিচে কেবল ঝালই নয়, আছে অনেক উপকারও।
সূত্র: মায়ো ক্লিনিক।

লাইক দিতে ভুলবেন না
Read more ...

বিশ্বের বিভিন্ন

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নিউ ইয়ার বা নববর্ষ পালনের রীতিনীতি কিন্তু এক নয়। কিছু কিছু মিল থাকলেও নববর্ষের অনুষ্ঠানে সঙ্গে যোগ হয় দেশীয় ঐতিহ্য। নববর্ষের কিছু প্রথা আছে অবাক করা এবং মজার। যেমন-

থাইল্যান্ডে একজন আরেকজনের গায়ে পানি ছিটিয়ে নববর্ষকে স্বাগত জানায়।

স্পেনে রাত ১২ টা বাজার সঙ্গে সঙ্গে ১২ টা আঙ্গুর খেয়ে নববর্ষের প্রথম ক্ষনটি উৎযাপন করা হয়।

আর্জেন্টিনায় নববর্ষের আগের দিন রাত্রে পরিবারের সব সদস্য একসঙ্গে খাবার টেবিলে বসে আহার করে। তারপর বড়রা নাচের অনুষ্ঠানে চলে যায়। ভোর পর্যন্ত চলে এ নাচের অনুষ্ঠান। নববর্ষের প্রথম দিন নদী বা পুকুরে সাঁতার কেটে তারা নববর্ষ উৎযাপন করে।

ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরো সমুদ্র সৈকতে নববর্ষের সবচেয়ে বড় অনুষ্ঠানটি হয়। এর অন্যতম আকর্ষণ চোখ ধাঁধাঁনো আতশবাজির প্রদর্শনী। এ দিন অধিকাংশ লোকই সাদা পোষাক পরিধান করে। সমুদ্রে সাতটি ডুব দিলে এবং সাতটি ফুল ছুড়ে দিয়ে তারা মনে করে বছরটি খুব ভালো কাটবে বলে। এ উৎসবে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের প্রায় দুই মিলিয়ন পর্যটকরা যোগ দেয়।

কোরিয়াতে নববর্ষ শুরুর সময় কেউ ঘুমায় না। এ সময় ঘুমালে নাকি চোখের ভ্রু সাদা হয়ে যায়! রাত বারটা বাজার সঙ্গে সঙ্গে টিভিতে ৩৩ বার ঘন্টা বাজানো হয়। কোরিয়ার ৩৩ বীরের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এটি করা হয় । কোরিয়াতে প্রায় সবাই সূর্যোদয় দেখে। সূর্যের আলো ছড়িয়ে পরার সময় একজন আরেকজনকে শুভেচ্ছা জানায়।

মেক্সিকোতেও ১২টা বাজার সঙ্গে সঙ্গে ১২ বার ঘন্টা বাজানো হয়। এ সময় প্রতি ঘন্টা ধবনির সঙ্গে একটি করে আঙ্গুর খাওয়া হয়। তারা বিশ্বাস করে এ সময় যা কামনা করা হয় তাই পূরণ হয়।

ভিয়েতনামে ভোর হওয়ার সময় প্রতি নববর্ষে সবাই গুরুজনদের কাছে দীর্ঘায়ূ কামনা করে আশীর্বাদ নেয়
Read more ...